, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


জমকালো আয়োজনে মেসিকে বরণ করল ইন্টার মিয়ামি

  • আপলোড সময় : ১৭-০৭-২০২৩ ১০:০৬:১৯ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৭-০৭-২০২৩ ১০:০৬:১৯ পূর্বাহ্ন
জমকালো আয়োজনে মেসিকে বরণ করল ইন্টার মিয়ামি
তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি ইউরোপিয়ান ফুটবলের পরিসর ছেড়ে খুঁজে নিয়েছেন নতুন ঠিকানা। বিশ্বজয়ী ফুটবল জাদুকর ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে এসে খেলবেন আমেরিকান ক্লাব ইন্টার মিয়ামির হয়ে। মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) এ দলের হয়ে খেলার কথা গত জুন মাসে লা পুলগা নিজেই ঘোষণা করেছিলেন। তবে এতদিন পর্যন্ত ক্লাবের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি। অবশেষে গতকাল রাতে তা সম্পন্ন হওয়ার পর আজ সকালে মেসিকে জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে বরণ করে নিয়েছে আমেরিকার ক্লাবটি। 

আজ বাংলাদেশ সময় ভোর ৬টা ৩০ মিনিটে আর্জেন্টাইন তারকাকে নিজেদের ঘরের মাঠে পুরো স্টেডিয়াম ভর্তি সমর্থকদের সামনে বরণ করে নেয় ইন্টার মিয়ামি। ডিআরভি পিএনকে স্টেডিয়ামে মেসিকে বরণ করার সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিল তার পুরো পরিবার। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ক্লাবের সহমালিক সাবেক ইংলিশ তারকা ডেভিড ব্যাকহাম সহ ক্লাবের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। 

বিশ্বজয়ী এ ফুটবল তারকার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ভাবে গতকাল চুক্তি স্বাক্ষরও করেছে মিয়ামি। বর্তমান চুক্তি অনুযায়ী আগামী তিন বছর এ ক্লাবের জার্সিতে খেলতে দেখা যাবে তাকে।  ক্যারিয়ারের গোধূলি লগ্নে নতুন ক্লাবের হয়ে চুক্তি করে মেসি বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ারে পরবর্তী গন্তব্য ইন্টার মিয়ামির হয়ে শুরু করতে পেরে খুবই আনন্দিত।’ 

‘আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। শুভ সন্ধ্যা। আমি এখানে আসার পর থেকে আপনাদের যে ভালোবাসা ও স্নেহ পেয়েছি তার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি আপনাদের সাথে থাকতে মুখিয়ে আছি, আমি এই স্বীকৃতির জন্য জোসে, জর্জ এবং ডেভিডকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, সবকিছু সহজ করে দেওয়ার জন্য এবং আমাদের এখানে নিজের বাড়ির মতো অনুভব করানোর জন্য।’

মেসির বরণের পর স্প্যানিশ সাবেক তারকা সার্জিও বুস্কেটকেও স্বাগত জানায় ইন্টার মিয়ামি। লা পুল্গার হাতে বরাবরের মতোই ১০ নম্বর জার্সি তুলে দেওয়া হয়। অপরদিকে বুসকেটকে দেওয়া হয় ৫ নম্বর জার্সি।  মিয়ামির হয়ে আগামী ২১ জুলাই ক্রজ আজুলের বিপক্ষে ম্যাচে মিয়ামির গোলাপি জার্সিতে অভিষেক হবে মেসির।
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’